সন্ধ্যা ৭:০৯, শনিবার, ১২ই শ্রাবণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চট্টগ্রাম নগরে ৯ সরকারি বিদ্যালয়ে ফেল করেছে ৪৯ শিক্ষার্থী

আজকের সারাদেশের প্রতিবেদন

২০২৪ সালের এসএসসি পরীক্ষায় নগরের প্রথম সারির ৯টি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রায় অর্ধশত শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হয়েছে।

রোববার (১২ মে) চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ড থেকে প্রকাশিত ফলাফল বিশ্লেষণ করে এসব তথ্য পাওয়া যায়।

জানা গেছে, কলেজিয়েট স্কুল অ্যান্ড কলেজে মোট পরীক্ষার্থী ছিল ৪৭৫ জন। কৃতকার্য হয়েছে ৪৭৪ জন। অকৃতকার্য হয়েছে ১ জন শিক্ষার্থী। এ স্কুলে জিপিএ ৫ পেয়েছে ৩৭৪ জন। এছাড়া ডা. খাস্তগীর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে মোট পরীক্ষার্থী ৪৭৭ জন। কৃতকার্য শিক্ষার্থী ৪৬৯ জন। অকৃতকার্য ৮ জন শিক্ষার্থী। এ স্কুলে জিপিএ ৫ পেয়েছে ৩৩২ জন। এদিকে, গভ. মুসলিম হাই স্কুলে পরীক্ষার্থী ছিল ৪৪০ জন এরমধ্যে কৃতকার্য হয়েছে ৪৩৬ জন। অকৃতকার্য হয়েছে ৪ জন শিক্ষার্থী। এ স্কুলে জিপিএ ৫ পেয়েছে ৩১৫ জন। অন্যদিকে, নাসিরাবাদ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে মোট পরীক্ষার্থী ৪৩৮ জন। কৃতকার্য হয়েছে ৪৩৫ জন। অকৃতকার্য হয়েছে ৩ জন শিক্ষার্থী। এ স্কুলে জিপিএ ৫ পেয়েছে ২৬১ জন শিক্ষার্থী। এছাড়াও চট্টগ্রাম সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে মোট শিক্ষার্থী ৩০৮ জন এরমধ্যে কৃতকার্য হয়েছে ৩০৬। অকৃতকার্য হয়েছে ২ জন। এ স্কুলে জিপিএ ৫ পেয়েছে ২২৪ জন শিক্ষার্থী। চট্টগ্রাম সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে মোট পরীক্ষার্থী ৩৩৮ জন। এরমধ্যে কৃতকার্য হয়েছে ৩৩৪ জন। অকৃতকার্য হয়েছে ৪ জন। এ স্কুলে জিপিএ ৫ পেয়েছে ২১১ জন। বাকলিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে সবচেয়ে বেশি শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হয়েছে। এ বিদ্যালয়ে মোট পরীক্ষার্থী ৪৬৫ জন। এরমধ্যে কৃতকার্য হয়েছে ৪৪৩ জন। অকৃতকার্য হয়েছে ২২ জন শিক্ষার্থী। এ স্কুলে জিপিএ ৫ পেয়েছে ১৮৭ জন। সিটি সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে মোট পরীক্ষার্থী ২৩৫ জন। এরমধ্যে কৃতকার্য হয়েছে ২৩১ জন। অকৃতকার্য হয়েছে ৪ জন। এ স্কুলে জিপিএ ৫ পেয়েছে ১১৭ জন শিক্ষার্থী। হাজী মোহাম্মদ মহসিন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে মোট শিক্ষার্থী ১৫২ জন। এরমধ্যে কৃতকার্য হয়েছে ১৫১ জন। অকৃতকার্য হয়েছে মাত্র ১ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ৮৬ জন শিক্ষার্থী।

শতভাগ পাশ করা বিদ্যালয়ের মধ্যে সবার ওপরে রয়েছে হাটহাজারী পার্বতী মডেল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে। যেখানে ২৪৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে সবাই পাস করেছেন।

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে এত শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের চেয়রাম্যান(ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর নারায়ন চন্দ্র নাথ বলেন, সরকারি বেসরকারি যে কোন বিদ্যালয়ে একজন শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হতেই পারে। তবে, এখানে অভিভাবকদের সর্তকতা ও যত্নশীলতা খুবই জরুরি। অভিভাবকরা শিক্ষার্থীদের প্রতি হয়তো সেভাবে সর্তক ও দায়িত্বশীল ছিল না তাই তারা খারাপ করেছে।

সর্বশেষ সংবাদ

অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ চবি, রাতের মধ্যে হল ত্যাগের নির্দেশ

কত টাকা পেল কোপা ও ইউরো চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা-স্পেন?

ঢাবিতে শিক্ষার্থী ও ছাত্রলীগের সংঘর্ষে আহত ১৮২, মেডিকেলেও হামলা

চবিতে কোটা আন্দোলনকারীদের ওপর দফায় দফায় চলছে ছাত্রলীগের হামলা

‘যৌতুক’ হিসেবে হবু জামাইকে বিসিএসের প্রশ্ন দিয়েছিলেন পিএসসি সদস্য

শখের বসে ৩০ বছর ধরে কাচের বাল্ব চিবিয়ে খান রাজশাহীর মুক্তার

নাটোরে ট্রেন থেকে ছিটকে পড়া কয়েক কেজি গাঁজা নিয়ে মানুষের কাড়াকাড়ি

নির্বাচনী সমাবেশে প্রকাশ্যে ডোনাল্ড ট্রাম্পকে গুলি

স্বঘোষিত মেধাবীরা কি বিচার বিভাগ ও নির্বাহী বিভাগের পার্থক্য বুঝে না: ছাত্রলীগ সভাপতি

আন্দোলনের নামে অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করলে পরিণাম ভালো হবে না: ছাত্রলীগ সেক্রেটারি